আশঙ্কা
-পুষ্পিকা সমাদ্দার
≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡
ত্রাসে রেয়েছে নিত্য জনজীবন কখন কী হয়,আবার কোনো আজানা রোগে জীবন কি ক্ষয়।
আশঙ্কায় ক্রমেই বেড়ে চলে প্রত্যহ দিবারাত্রি,
মৃত্যু ভয়ে ভীত সকল মৃত্যুর পথযাত্রী।
ধ্বনিত হয় ক্রন্দন কত কান পেতে শোনো,
ভয়ে কম্পিত হৃদয় খানা সকলেই তো জানো।
আকস্মাৎ কোনো দুর্ঘটনায় জীবনে শঙ্কা বাড়ে,
বন্ধ চোখে সেই স্মৃতি গুলো ক্রমশ তাড়া করে।
প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে অগনিত মানুষের ত্রাসে কাটে,এই সংঙ্কীর্ণ জীবনে আবার কি কখন ঘটে।
জীবন চলছে প্রতিক্ষণে সংশয় সাথে সাথে,তবুও তো জীবন চলতে হবে বাধা আসুক যতই পথে।
চুপিসারে ডাকলে কেউ তবুও শঙ্কা মনে,
এই বুঝি বিপদে পড়বো ভয় লাগে ক্ষণে ক্ষণে।
কিসের এতো শঙ্কা জাগে অন্তরে মাঝে মাঝে, ভয়ের কারণ গুলি সন্ধান করো কী কখনো সকাল সাঁঝে!
আশঙ্কায় ভরা জীবনের প্রতিটাক্ষণ,
চঞ্চল চিত্তে ত্রাসে কাটে জীবন অনুক্ষণ।
ভয়ে ভীত হয়ে থাকলে পাবো কি কিছু!
নির্ভয়ে থাকো তাকিও না মাথা ঘুরিয়ে পিছু।
≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡≡
কবি পরিচিতি–:
আমি পুষ্পিকা সমাদ্দার নিবাস কলকাতার নাকতলা অঞ্চলে,সামান্য গৃহবধূ সাহিত্য ভালো লাগে তাই কবিতা পড়তে কবিতা লিখতে ভালো বাসি,সাথে সেবা মূলক কাজ করি গান বাজনা পছন্দ করি,ও সামান্য গান গাওয়ার চেষ্টা করি।