ফিরে দেখা
-আবুল হাসমত আলী
♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
পৃথিবীতো একই দিকে
বৃত্তাকারে ঘুরতে থাকে
চিরকালের অভ্যাস;
স্রোতস্বিনী নেচে নেচে
ছুটে চলে এঁকেবেঁকে
চাষীরা করে চাষ।
সূর্য ওঠে দিনরাত্রি হয়
প্রকৃতির রূপ দেখে সবাই
বিস্ময় ভরা চোখে;
কবিরা সব কাব্য লেখে
তুলে ধরে সবার চোখে
প্রকৃতির এই রূপকে।
আরো অনেক কবি আছে
ঝাঁপায় তারা মানব মাঝে
মানব কল্যাণ করতে;
সেসব নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি
রাত্রি জেগে খাটা খাটনি
করি কিছু লিখতে।
লিখতে গেলে পড়তে হবে
ভেবে ভেবে মরতে হবে
মানসম্মত করতে;
জ্ঞানী গুণী ধরার বুকে
আবিষ্কারের নেশায় মাতে
সমাজকে বদলাতে।
সেরকমটা দেখি মোরা
কবিতা সব ফ্রেমে ভরা
থাকে স্বমহিমায়;
তারা সবাই শিক্ষা দিচ্ছে
একই সাথে পথে চলতে
তাই ভালোবাসা চাই।
ইন্টারনেটে খুঁজতে খুঁজতে
চোখে পড়ে সবার শীর্ষে
কবিতার পাতাটি;
সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে আছে
কাব্য নির্ভর গ্রুপের মধ্যে
এই উজ্জ্বল তারাটি।
পাঁচ সাল ধরে দিনের পর দিন
কাব্যচর্চা হচ্ছে রঙিন
সমাজকে বদলাতে;
মাথা ঘামান জাকির হোসেন
আর গুণীজন সবে আসেন
কবিতার পাতাতে।
♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
কবি পরিচিতি:
আমি, আবুল হাসমত আলী, পিতা- সেখ আতর আলী, মাতা- ইন্নান্নেসা বিবি, ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পূর্ব বর্ধমান জেলায় বাস করি। আমার গ্রামের নাম ‘এরুয়ার’ যেটা ভাতার থানার অন্তর্গত। আমি ১৯৭৪ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করি। আমি প্রকৃতি ভালোবাসি, ভালোবাসি পৃথিবীর মানুষকে ও জীবজগতকে। আমার কাছে ধর্ম মানে মানবিকতা। তাই মানুষের মর্যাদা হানি আমাকে সর্বদা পীড়া দেয়। পৃথিবীর সকল মানুষের সুষ্ঠ শান্তিপূর্ণ জীবনের আমি প্রত্যাশী।