বাংলাদেশের শিক্ষানীতি
-আশীষ খীসা
∼∼∼∼∼∼∼∼∼∼
বাংলাদেশের শিক্ষানীতি ও শিক্ষা ব্যবস্থা
কি যে হচ্ছে ভালো-মন্দ কিছুই বুঝিনা,
ঘন ঘন শিক্ষানীতি ও শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন
ও সংশোধন জাতি গঠনে কাজে আসেনা।
শিক্ষানীতি অনুসারে চলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা
গড়ে উঠে আদর্শ শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সমাজ,
শিক্ষানীতি যুগোপযোগী,দৈনন্দিন ও জাতীয় জীবনে ব্যবহারযোগ্য হলে কেন থাকবে তা নারাজ।
অঞ্চল,সম্প্রদায়,গোত্র,জাতি,সমাজ,পরিবেশ
ও যুগ অনুযায়ী প্রণয়ন করা উচিৎ শিক্ষানীতি,
যেন থাকে গ্রহণযোগ্যতা,বাস্তবতা,প্রশংসা,মূল্যবোধ,
সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি,নৈতিকতা,সামাজিকতা ও প্রীতি।
শিক্ষানীতিতে গুরুত্ব দিতে হবে পরিবার,সমাজ,জাতি,
ধর্ম,দেশপ্রেম,মানবতা,আনুগত্যতা,মূল্যবোধ ও মৈত্রী,
যেন তৃণমূল পর্যায় থেকে উঠে আসে সবকিছু এবং
শিক্ষানীতি প্রণয়নে সবার থাকে অবদান ও কীর্তি।
যুগের সাথে তাল রেখে প্রণয়ন করতে হবে শিক্ষানীতি
এই শিক্ষানীতি স্থায়ী হতে হবে অন্ততঃ দশ বছর,
শিক্ষার্থীর বয়স,চাহিদা,ইচ্ছা-অনিচ্ছা,পরিবার,সমাজ,
গোত্র,সম্প্রদায়,জাতি ও দেশ সবকিছু দিতে হবে নজর।
∼∼∼∼∼∼∼∼∼∼
কবি পরিচিতিঃ
কবি আশীষ খীসা,পিতা – বিনয় কান্তি খীসা,
মাতা – গোপা দেবী খীসা,জন্ম- রাঙ্গামাটি সদর।
স্থায়ী ঠিকানা-গ্রাম-তুলাবান,ডাকঘর-মারিশ্যা,
উপজেলা-বাঘাইছড়ি,জেলা-রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।তিনি ১৯৭০ সালে ৩১শে আগষ্ট এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে
স্নাতক,জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে বি.এড.ও এম.এড.
(১ম শ্রেণি)ডিগ্রী অর্জন করেন।
তিনি পেশায় একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তাঁর বর্তমান কর্মস্থল – আলীকদম উপজেলা,জেলা বান্দরবান পার্বত্য জেলা।তিনি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে প্রাথমিক শিক্ষা পদক- ২০২৩ ইং শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত হন।তাঁর একক কাব্যগ্রন্থ ২টি এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থ ২৩টি এবং অন্যান্য গ্রন্থসহ মোট ২৮টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
তিনি একাধারে কবি,সাহিত্যিক,ছড়াকার,গীতিকার ও শিল্পী। উল্লেখ্য যে,তিনি সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ভারতের কলকাতা থেকে মহাত্মা গান্ধী আন্তর্জাতিক
পিচ অ্যাওয়ার্ড -২০২৩ ও শিক্ষায় বিশেষ অবদানের
জন্য নেতাজী সুবাষ চন্দ্র বসু পিচ অ্যাওয়ার্ড-২০২৩
সম্মাননা পদক পান।আন্তর্জাতিক কৃপা সাহিত্য পরিষদ
কর্তৃক কাব্য ভারতী উপাধি সম্মাননা-২০২৩ ও আগরতলা,ত্রিপুরা,ভারত থেকে আন্তর্জাতিক চাকমা ফাউন্ডেশন কর্তৃক সাহিত্য সাধনার স্বীকৃতিস্বরূপ”কাব্য
জ্যোতি”হন।