কালিপদর সাংস্কৃতিক চর্চা
-আবুল হাসমত আলী
∼∼∼∼∼∼∼∼∼∼
মরুর বুকে মরু উদ্যান মনে দেয় আনন্দ,
মরুযাত্রী ক্ষণিক সেথা পায় জীবনের ছন্দ।
অমাবস্যার আঁধার নামে, সব দেখায় খুব কালো,
তারি মাঝে জোনাক পোকা দেয় এক বিন্দু আলো।
নৈরাশ্য আর হতাশার ভাব যখন সব গ্রাস করে,
যুবসমাজ শক্তিহীন হয়, খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে।
ঠিক তখন কেউ একজন আসে সমাজের হাল ধরতে,
তেমনি আসে কালিপদ নতুন বার্তা দিতে।
“উঠতে হবে জাগতে হবে সংস্কৃতির হাল ধরতে,
সমাজ তাতে বদলে যাবে মধুর এক ভঙ্গিতে।”
গ্রামের মানুষ সেসব দেখে অবাক হয়ে ভাবে,
“দীন দরিদ্র কালিপদ করে তা কিভাবে?”
গুণীজনে চর্চা করে কালিদাকে নিয়ে,
“এভাবে সে মানব মনে একদিন আসন পাবে।
সংস্কৃতির এক ফল্গুধারা বইবে তখন গ্রামে,
সুন্দর একটা স্বর্গীয় সুর বাজবে তখন ধামে।”
∼∼∼∼∼∼∼∼∼∼
কবি পরিচিতি:
আমি, আবুল হাসমত আলী, পিতা- সেখ আতর আলী, মাতা- ইন্নান্নেসা বিবি, ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পূর্ব বর্ধমান জেলায় বাস করি। আমার গ্রামের নাম ‘এরুয়ার’ যেটা ভাতার থানার অন্তর্গত। আমি ১৯৭৪ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করি। আমি প্রকৃতি ভালোবাসি, ভালোবাসি পৃথিবীর মানুষকে ও জীবজগতকে। আমার কাছে ধর্ম মানে মানবিকতা। তাই মানুষের মর্যাদা হানি আমাকে সর্বদা পীড়া দেয়। পৃথিবীর সকল মানুষের সুষ্ঠ শান্তিপূর্ণ জীবনের আমি কামনা করি