নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ
-আশীষ খীসা
♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
আরেকবার ইতিহাস গড়লে
ঋতুপর্ণা,মনিকা তোমরা,
তোমাদের দুর্দান্ত খেলা দেখে
খুবই খুশি হয়েছি আমরা।
তোমাদের সাথে ছিল আরও
রূপনা ও সাবিনা খাতুন,
ছিল আরও বাকি সঙ্গী
দেখালে খেলা নিত্য-নতুন।
দুই বছর আগেও শিরোপা জিতে
ইতিহাস গড়েছিলে ২০২২ সালে,
নেপালের কাঠমান্ডু দশরথ স্টেডিয়ামে
২০২৪ সালে আবার সেই চমক দেখালে।
সপ্তম সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে
মুখোমুখি হলে নেপালের সাথে,
তোমাদের দুর্দান্ত আকর্ষণীয় খেলা দেখে
সময়টা বেশ আমাদের আনন্দে কাটে।
ঋতুপর্ণা ও মনিকা তোমাদের গোলে
২-১ ব্যবধানে শিরোপা জিতে গেলে,
বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের সুনাম
বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরলে মেলে।
২০২৪ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ বয়ে
আনলো বাংলার ঘরে ঘরে খুশির বন্যা,
প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই তোমাদের
হে বাংলার বাঘিনী ও বাংলার কন্যা।
♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
কবি পরিচিতিঃ
কবি আশীষ খীসা,পিতা – বিনয় কান্তি খীসা, মাতা – গোপা দেবী খীসা,জন্ম- রাঙ্গামাটি সদর। স্থায়ী ঠিকানা-গ্রাম-তুলাবান,ডাকঘর-মারিশ্যা, উপজেলা-বাঘাইছড়ি,জেলা-রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।তিনি ১৯৭০ সালে ৩১শে আগষ্ট এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক,জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে বি.এড.ও এম.এড. (১ম শ্রেণি)ডিগ্রী অর্জন করেন।
তিনি পেশায় একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তাঁর বর্তমান কর্মস্থল – আলীকদম উপজেলা,জেলা বান্দরবান পার্বত্য জেলা।তিনি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে প্রাথমিক শিক্ষা পদক- ২০২৩ ইং শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত হন।তাঁর একক কাব্যগ্রন্থ ২টি এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থ ২৩টি এবং অন্যান্য গ্রন্থসহ মোট ২৮টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
তিনি একাধারে কবি,সাহিত্যিক,ছড়াকার,গীতিকার ও শিল্পী।