বজ্রকণ্ঠ
-শান্তি দাস
∞∞∞∞∞∞∞∞
মোরা সকলেই আমরা সকলের তরে
কেবল প্রতিবাদে গর্জে উঠি অনলে।
নিজের স্বাধীনতা রাখতে বজায়
প্রতিবাদী হয়ে রক্ত ঝড়ায়।
ঈর্ষা,হানাহানি, বিদ্বেষ যত শত্রু দমনে
বজ্রকণ্ঠে আওয়াজ তোল,
বিপ্লবী হৃদয় চাই বিপ্লবের তরে সামান্য
প্রতিবাদে গর্জে উঠো ।
সকলে দলবদ্ধ ভাবে সংঘাত করো
ক্ষমতা দখলের প্রতিবাদ করতে শেখো
ছেড়ো না কখনও অভিলাষা
জাগাও প্রাণ গর্জে উঠো,
বিপ্লবী হৃদয় জোট বেঁধে সকলে এগিয়ে ছলো,
তুলতে পারো যদি মুষ্ঠিবদ্ধ হাত
করতে পারবে অন্যায়ের প্রতিবাদ ।
গর্জে উঠো সৃষ্টি সুখে বুকে শক্তি জাগাও,
মুষ্ঠিবদ্ধ বজ্রকঠিন প্রতিবাদের ভাষার আগুন ঝড়ুক।
প্রতিটি রন্ধে আজ অন্যায়ের পরশ দগ্ধ হৃদয়,
পরাজয় মানতে বাধ্য জোটবদ্ধ শ্বাসে
সাম্যের গান চারিদিকে ।
∞∞∞∞∞∞∞∞
কবি পরিচিতি-
ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলা ।উত্তর পূর্বাঞ্চলের খুব ছোট একটা রাজ্য ।ত্রিপুরার তিনদিকেই বাংলাদেশের ঠিকানা ।রাজধানী থেকে কিছুটা দূরে দূর্জয় নগরে আমার জন্ম ।ছোটবেলা আমি খেলাধুলা করতাম।গ্রামের প্রাইমারী স্কুলে শিক্ষা শুরু ।ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী মহারানী তুলসীবতী বালিকা বিদ্যালয়ে।স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মহারাজা বীরবিক্রম কলেজে।এরপর কোলকাতা নদীয়ার কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা বিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করি। ১৯৯৬ সালে শিক্ষা দপ্তরে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট পদে শিক্ষকতা শুরু করি।