
সপ্তর্ষি মন্ডল
-তনুশ্রী বসু (পাত্র)
≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈
পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় ঝলমল
রুপোলি আলোয় আলোকিত রাত,
উত্তর গোলার্ধে, প্রায় সারা বছরই
দেখা যায়, সপ্তর্ষিমন্ডল দেয় সাথ।
সপ্তর্ষি মন্ডলে সপ্ত মহান ঋষির সমাগম
প্রাচীন ভারতের জ্ঞানী ঋষিদের বোঝায়,
এই সাত ঋষি, বৈদিক সাহিত্যের অন্যতম
মুখ্য অংশ, সপ্তর্ষিমন্ডল নামে পরিচিতি পায়।
এই সাত ঋষির নাম ক্রতু, পুলহ, পুলস্ত, অত্রি,
অঙ্গিরা, মরীচি প্রত্যেকেই জ্ঞানী, নক্ষত্রপুঞ্জ,
কথিত আছে, সপ্তর্ষি মন্ডলের একটি খসে পড়া
“নক্ষত্র” বীর সন্ন্যাসী বিবেকানন্দ, ধরিত্রিতে ভূমিষ্ঠ।
এই নক্ষত্রগুলিই, প্রাচীন ভারতীয় জ্যোতির্বিদ কর্তৃক
সাত মহান ঋষির নামে, নামাঙ্কিত করা হয়েছিল,
যেমন অগস্ত্য, অত্রি, ভরদ্বাজ, গৌতম, জমদগ্নি,
বশিষ্ঠ এবং বিশ্বামিত্র নামে এরা পরিচিত ছিলেন।
≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈
কবি পরিচিতি:-
আমি তনুশ্রী বসু পাত্র। বাবা চন্ডিচরণ পাত্র ও মা চিত্রা পাত্রর প্রথম সন্তান। হুগলি জেলায় চুঁচুড়াতে জন্ম। স্কুল, কলেজও সেখানেই। বিয়ে হয়েছে ১৯৮৩ সালের ২৫শে জানুয়ারী, এক মাত্র ছেলের সংসার হোয়েছে বছর তিনেক আগে। তারা যে যার নিজের কর্মস্থলে থাকে। আমরা দুজন স্বামী স্ত্রী বাড়িতেই থাকি। আমি একজন সাধারন গৃহিণী। সংসারের একঘেয়েমি কাটাতে আমি লেখা ও গানের মধ্যে সময় অতিবাহিত করি। আমার স্বামী এই ব্যাপারে আমাকে অনেক উৎসাহ দেয় ও সাহায্য করে। সাহিত্যকে যারা ভালোবাসে তারা লেখার মাধ্যমে তাদের বক্তব্য অপরের সামনে রাখার চেষ্টা করে। তার প্রকাশ কবিতা, অণুগল্প কিংবা প্রবন্ধে দেখা যায়। লেখার অভ্যাস সেই ছোটবেলা থেকে লিখতে ভালবাসি আর তার প্রকাশে আরও আনন্দ পাই। তাই লিখি আর লিখেও চলব।