আগামীর সূচনায়

-শান্তি দাস

∞∞∞∞∞∞∞∞∞

বছর গিয়ে বছর আসে নতুন শপথ নিতে হবে চলার পথে

চব্বিশের এলো তেইশ সাল শেষ করে শুরু নতুন দিনের সাথে।

নতুন প্রভাতের আগামী সূচনায় সূর্যোদয়ে দেখবো

নতুন দিন,

তেইশ থেকে চব্বিশে শপথ নিতে পুরনো বছরের রাখবো না ঋণ।

এগিয়ে যাবো মানবতার তরে মানুষ মানুষের জন্য এটাই জানবো,

অতীতের সব গ্লানি মুছে ফেলে নতুন পথের সাক্ষী হয়ে মানবো।

ভালোবেসে চব্বিশের আগমনে চলবো সবাই একসাথে চলবো,

চব্বিশ সাল আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণে মানবতার বন্ধনে আবদ্ধ জানবো।

আগামীর সূচনায় পুরনো সব দুঃখ কষ্ট ভুলে গিয়ে এগিয়ে যাবার,

সত্যের পথে চলতে করিব না ভুল ভ্রান্তি করবো অঙ্গীকার ।

গড়ে তুলবো শান্তির নিবাস সুখ বিরাজ করুক সবার মনে,

সমস্ত মলিনতা মন থেকে দূর করে চলার শপথ নেবো একসনে।

উৎসবের মেজাজে পুরাতনকে বিদায় জানিয়ে নতুনকে স্বাগত জানাবো,

স্মৃতি গুলো আবেগ ভরে মনের এলোমেলো ভাবনা জাগাবো।

ভাসিয়ে দিতে হবে পুরনো দুঃখ কষ্ট সব গ্লানি বিষাদের সুরে,

নতুন বছর চলার শুরু নতুন দিনের নতুন আলো দেখবো ভোরে।

নতুন প্রভাতের সূর্যোদয়ে আনন্দের জোয়ার আগামীর সূচনায়,

নতুন পথের সন্ধানে হবে যেতে পুরাতনকে ভুলে বেদনায়।

চলার পথে বাধা বিপত্তি অতিক্রমে নতুন এগিয়ে যেতে,

আসবে নতুন পুরনো বছর পেছনে ফেলে নতুনের স্বাদ পেতে।

∞∞∞∞∞∞∞∞∞

কবি পরিচিতি-

ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলা ।উত্তর পূর্বাঞ্চলের খুব ছোট একটা রাজ্য ।ত্রিপুরার তিনদিকেই বাংলাদেশের ঠিকানা ।রাজধানী থেকে কিছুটা দূরে দূর্জয় নগরে আমার জন্ম ।ছোটবেলা আমি খেলাধুলা করতাম।গ্রামের প্রাইমারী স্কুলে শিক্ষা শুরু ।ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী মহারানী তুলসীবতী বালিকা বিদ্যালয়ে।স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মহারাজা বীরবিক্রম কলেজে।বিভিন্ন রাজ্য খেলাতে ও যোগদান করেছি।পি.আই চাকরীতে সুযোগ পেয়ে ও সুযোগ হারিয়েছি।এরপর কোলকাতা নদীয়ার কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা বিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রী নিয়ে মহিলা মহাবিদ্যালয়ে পার্টটাইম লেকচারার হিসেবে যোগদান করি।

১৯৯৬ সালে শিক্ষা দপ্তরে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট পদে শিক্ষকতা শুরু করি।ছোটবেলা থেকেই লেখার আগ্রহ ছিল ।আজ মুখবইয়ের দৌলতে বিভিন্ন জায়গায় লেখার সুযোগ পাই। বিসানী পরিবারে আমার লেখা স্থান পেয়ে আমি ভীষণ আনন্দিত ।

Leave a comment.

Your email address will not be published. Required fields are marked*