কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
-অদিতি প্রামানিক
♦♦♦♦♦♦♦
বাঙ্গালির গৌরব তুমি হে জ্যোতির্ময়,
তুমি চির ভাশ্বর তুমি বিশ্বের বিশ্বয়।
তোমার কলম থামেনি চলেছে নিরন্তর,
তোমার কথা ভেসেছে প্রান্তর থেকে প্রান্তর।
সাহিত্য কে দিয়েছো নতুন রূপ নতুন চেতনা,
জাগিয়েছো কতো অবচেতন মনের প্রেরনা।
কত প্রমিকের মনে জাগিয়েছো প্রেমের নেশা,
কত অবলা তোমার লেখায় পায় পথের দিশা।
তুমি দেখিয়েছো বিশ্বকে বাঙালীর ক্ষমতা,
পারে বাঙালী সবই যতই থাক তাদের জড়তা।
গীতাঞ্জলী লিখে বিশ্বকে দিয়েছিলে অবাক করে,
নোবেল পুরষ্কার দিলো তোমায় তাই যতন করে।
তুমি কখনও মাননি বাঙালির কোন অপবাদ,
করেছিলে ত্যাগ নাইট উপাধি করতে প্রতিবাদ।
তোমার লেখার চলন সাহিত্যের প্রতি ধাপে,
এখনো বিশ্ব এক বাক্যে তোমার নামই জপে।
আমার কাছেও তুমি প্রিয় হে আমার গুরু,
আমার লেখনীও তোমার অনুপ্রেরনায় শুরু।
আজ ২২শ্রাবন তোমার জন্মদিনে হে কবি,
শ্রদ্ধাঅর্ঘ জানিয়ে নিবেদন করলাম সবি।
সকল কালিমা করতে দূর করেছো প্রচেষ্টা,
তোমার হাতেই দিয়েছিলো তাই সবই স্রষ্টা।
লেখনির দ্বারা চেতনা জাগিয়েছো সবার,
বিশ্ব তাই তোমায় ফিরে পেতে চায় আবার।
নতুন করে নতুন রূপে আবার এসো তুমি ধরায়,
এই কামনা করে মাল্য তোমার গলায় পরায়।
জাগাও আবার নতুন করে ক্ষয়ে যাওয়া বিশ্বকে,
সকল কিছু নতুন গড়ো ভেঙ্গে সকল তুচ্ছকে।
♦♦♦♦♦♦♦
কবি পরিচয়:কবি অদিতি প্রামানিক।এম, এস,সি মাষ্টারস। কর্মে গৃহিনী।এক কন্যার জননী।স্বামী তরুন কুমার বৈদ্য। পিতা অখিল প্রামানিক,মাতা কল্পনা প্রামানিক।নিবাস মাগুরা জেলা,বাটিকাডাঙ্গা গ্রাম।