দারুচিনি দ্বীপ
-মাই ফেয়ার চৌধুরী
♥♥♥♥♥♥
যদি ভালোবাসার বাড়িয়ে দেওয়া হাত অপেক্ষা করো,
অনুরাগের অনুভূতি সবুজ পাতা সজীবতা হারাবে।
হৃদ মালঞ্চের তাজা ফুল কোমলতা বিবর্ণ রূপ নিবে,
হৃদ ক্রিয়ার স্পন্দনে শোকের ঝর্ণাধারা ক্রন্দন ধ্বনিত হবে।
ঝরাপাতার নীরব কান্নায় বেদনার সুর উঠবে,
যদি ফিরে না তাকাও,ভাবনারা আশাহত হবে।
কবিতা গুলো ছন্দ হারাবে,আবৃত্তি পতন হবে,
কলমের তুলিতে অঙ্কন হবেনা কোন নতুন কবিতা।
কবিতার চরণে পরবে না ব্যক্ত-অব্যক্ত অনুভূতির কথা,
তুমি যদি তৃতীয় দৃষ্টি না খোল,
প্রভাত রবি ডুবে যাবে গোধূলি বেলায়।
শুকতারা,সন্ধ্যাতারা বিলীন হবে রাতের আঁধারে,
আমার আকাশে জমবে নিকষ কালো মেঘের ঘটা,
জীবনের ভাগ্য চক্রে লিখনে বাজ ফাটা।
শ্রাবনের বারিধারা ঝরবে অঝোর ঝরে,
যদি একরোখা অভিমান গুলো দাফন না করো,
এ পথে আসবো না ফিরে, তোমার রঙিন কোলাহলের ভিড়ে,
চলে যাব অচেনা লোকের ভিড়ে, এক দারুচিনি দ্বীপে।
♥♥♥♥♥♥
কবি পরিচিতি-
মাই ফেয়ার চৌধুরী, মাতা-লায়লা বেগম, পিতা-রমজু চৌধুরী, আগ্রাবাদ সি,ডি,এ আবাসিক এলাকা, ডাকঘর- বন্দর -পুলিশ স্টেশন -ডবলমুরিং, জিলা-চট্টগ্রাম। ফেসবুক বন্ধুদের অনুপ্রেরণায় লেখার হাতে খড়ি। ব্যস্ততার ফাঁকে লিখতে চেষ্টা,ও গ্রুপে পোস্ট।
শখ-অজানা কে জানা, ছবিতোলা,ভ্রমণ,আড্ডা,