সাহিত্যের পরিবর্তন
-কাজল কুমার রজক
⇒⇒⇒⇒⇒⇒
সাহিত্যের যুগ পরিবর্তন
হয়েছে বতর্মান,
যুগ যুগ ধরে আছে
বাংলা সাহিত্যের অবদান ।
প্রথম কাব্য এসেছিল
মধ্যযুগের থেকে,
উপন্যাস- কবিতা -নাটক- গল্প
কত সাহিত্যক কবি, গেছেন লিখে রেখে।
বড়ু চন্ডীদাসের”শ্রীকৃষ্ণকীর্তন”
আছে সবার মুখে,
বাংলা সাহিত্যের পরিবর্তন
ঘটেছে আধুনিক যুগে।
চর্যাপদ- মঙ্গলকাব্য- বৈষ্ণব পদাবলী
প্রাচীন যুগে লেখা ছিল কত,
ছোটদের গল্প, কবিতা, ও উপন্যাস
লেখা হোচ্ছে মনের ইচ্ছে মতো।
চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের
প্রাচীনতম নিদর্শন,
মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগের সংমিশ্রণে
ঘটেছে নবকব্য ধারার প্রদর্শন ।
লুইপাদ, ভুসুকুপাদ ও শবরপাদ
ছিলেন চর্যাপদের প্রধান কবি,
লেখার সাথে সাথে তাঁরা
এঁকে যেতেন কতরকম ছবি।
রাধা – কৃষ্ণের প্রেমের কাহিনী ছিল
চন্ডীদাসের পদাবলীতে লেখা,
তাঁদের থেকেই আজকে মোদের
অনেক কিছুই শেখা ।
রামায়ণ, মহাভারত ও ভগবতের অনুবাদে
ছিলেন তিন কবি,
বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ কবি
হলেন বিশ্বকবি রবী ।
সাহিত্যের পাতা জ্ঞানের জগত
জীবন কে করে আলো,
সভ্য সমাজ গড়তে হলে
সাহিত্য কে বাসো ভালো ।
⇒⇒⇒⇒⇒⇒
কবি পরিচিতি-
আমি কাজল কুমার রজক। পিতা:- কমল কুমার রজক, মাতা – উমা রজক। নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর শহরের স্থায়ী বাসিন্দা। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি. কম অনার্স করেছি। খুব ছোট বয়স থেকেই কবিতা লিখতে ও পড়তে ভালোবাসি কিন্তু কবিতা লেখা আমার পেশা নয় একপ্রকার নেশা। আমি একজন সরকারি কর্মচারী, বর্তমানে গ্রাম পঞ্চায়েতে হিসাবরক্ষক সহায়ক পদে কর্মরত।