সময় যায় কেটে বসে নির্লিপ্ত
সাগরে দিব ডুব আনতে মুক্তো,
ভেবে ভেবে মন হয় আগুয়ান
যা থাকে কপালে হবো রিক্ত।
সাগর সঙ্গমে পাবো মুক্তো,
আশায় জীবনকে করে দীপ্ত।
প্রকৃত মানুষ দেয়না বিসরর্জন,
মনুষ্যত্ব, চেতনা হয়ে রিক্ত।
সকল যন্তনা বুকে নিরন্তন,
সুখ খোঁজো মন শূন্য চরাচর।
নেশার টানে যায় ছুটে সন্ধানে,
মুক্তো খুঁজতে চলে সাগরে।
মনেতে আশা রাখে নিরন্তন,
ক্লান্ত শরীর থামেনা অন্তর।
নর নারী যায় তীর্থে সাগরে,
ডুব দিয়ে নির্মল করে অন্তর।
প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি সাগর,
তার নীল চাদরে কর আহ্বান।
ডুব দিয়ে খোঁজে ডুবরি মুক্ত,
আরও কতো আছে রহস্য সুপ্ত।
বিধার সৃষ্টির অপার চরাচর,
কোথায় মিলবে বলো মুক্তো।
উথাল পাথাল করি সাগর,
থাকবো না আর কভু নির্লিপ্ত।
সমুদ্রের মতো হবো সবে সিক্ত
চেতনায় জাগায় প্রকৃত মনুষত্ব।
কবি পরিচয়:কবি অদিতি প্রামানিক।এম, এস,সি মাষ্টারস। কর্মে গৃহিনী।এক কন্যার জননী।স্বামী তরুন কুমার বৈদ্য। পিতা অখিল প্রামানিক,মাতা কল্পনা প্রামানিক।নিবাস মাগুরা জেলা,বাটিকাডাঙ্গা গ্রাম।